প্রশ্নঃ কিডনীর পাথর কি মানুষের হয় ? উত্তরঃ  না, মানুষের ছাড়াও অন্য কিছু প্রানীর কিডনীতে পাথর হয়। প্রশ্নঃ কিডনীতে কেন পাথর হয়? উত্তরঃ  সঠিক কারণ এখনও  মানুষের অজনা। ১. ধারনা করা হয় যাদের কিডনীতে পাথর হয় তাদের রক্তে পাথর হওয়ার উপাদান ক্যালসিয়াম, অক্সালেট, ফসফেট ইত্য়াদি বেশী থাকে  অথবা পাথর না হওয়ার জন্য যে প্রতিরোধ ব্যবস্থায় […]

জীবনযাত্রার পরিবর্তন: নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম: নিয়মিত ব্যায়াম কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি মূত্রতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে এবং পাথরের ঝুঁকি কমায়। ত্বকের রোগের চিকিৎসা: সোরিয়াসিস বা অন্যান্য ত্বকের রোগের জন্য ব্যবহৃত কিছু ওষুধ কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাই এই রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে ওষুধি: কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ

তীব্র ব্যথা: কোমর, পেট বা পার্শ্বে তীব্র ব্যথা হতে পারে, যা তলপেট বা যৌনাঙ্গ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়তে পারে। এই ব্যথা আচমকা শুরু হতে পারে এবং কিছুক্ষণের জন্য অথবা ঘন্টার পর ঘন্টা স্থায়ী হতে পারে। প্রস্রাবে রক্ত: প্রস্রাবে রক্ত দেখা দিতে পারে, যা গোলাপী, লাল বা কফির মতো বাদামি রঙের হতে পারে। প্রস্রাবের সময় জ্বালা: প্রস্রাব

কিডনিতে পাথরের আকারের উপর ভিত্তি করে অপারেশন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না। অন্যান্য অনেক ফ্যাক্টরও বিবেচনা করা হয়। কিডনিতে পাথরের চিকিৎসার জন্য বিবেচনা করা ফ্যাক্টর: পাথরের আকার: বড় পাথরের চেয়ে ছোট পাথর সাধারণত ওষুধ বা শকওয়েভ থেরাপি দিয়ে বের করা সম্ভব। পাথরের অবস্থান: কিডনির কোন অংশে পাথরটি অবস্থিত, তার উপর নির্ভর করে চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ধারণ

ক্রিয়েটিনিনের কোন নির্দিষ্ট মানে ডায়ালাইসিসের প্রয়োজন হয়, এমনটা বলা যাবে না। ডায়ালাইসিসের সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য কেবল ক্রিয়েটিনিনের মানই নয়, আরও অনেকগুলি কারণ বিবেচনা করা হয়। ক্রিয়েটিনিন কী? ক্রিয়েটিনিন হল একটি বর্জ্য পদার্থ যা শরীরের পেশী থেকে তৈরি হয়। কিডনি স্বাভাবিকভাবেই এই বর্জ্য পদার্থকে রক্ত থেকে ফিল্টার করে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করে দেয়।