জীবনযাত্রার পরিবর্তন:
-
- নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম: নিয়মিত ব্যায়াম কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। এটি মূত্রতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে এবং পাথরের ঝুঁকি কমায়।
- ত্বকের রোগের চিকিৎসা: সোরিয়াসিস বা অন্যান্য ত্বকের রোগের জন্য ব্যবহৃত কিছু ওষুধ কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাই এই রোগ থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করতে হবে
ওষুধি:
-
-
- কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ওষুধ (যেমন মূত্রবর্ধক, ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার) কিডনিতে পাথর তৈরির ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাই ওষুধ সেবনের আগে চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা উচিত।
-
- অন্যান্য:
- পর্যাপ্ত ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে।
- মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন: মানসিক চাপ কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই যোগ, ধ্যান বা অন্যান্য শিথিলকরণ কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।
কিডনির পাথরের লক্ষণ:
- প্রস্রাবে রক্ত
- প্রস্রাব করার সময় জ্বালা
- পেট বা পিঠে তীব্র ব্যথা
- বমি বমি ভাব
- জ্বর ইত্যাদি
কখন চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন: উপরে উল্লিখিত লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
মনে রাখবেন: কিডনির পাথর প্রতিরোধে সুষম খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি পান এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, কিছু ক্ষেত্রে কিডনির পাথর জিনগত কারণে বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে হতে পারে। তাই নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।